স্বপ্নদোষ কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর?
ঘুমের মধ্যে পুরুষের বীর্যপতন ও নারীর চরম পুলক লাভ স্বভাবিক এবং স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়। যদি এটি বেশী মাত্রায় হয় এবং রাত্রে ও দিনে সমান ভাবে হয় তাহলেও দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই। সবার ক্ষেত্রে সমান হয় না।ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হলেই যে শুক্রতারল্য ঘটছে এটা মনে করা ভুল।
প্রতিকারঃ
১।অতিরিক্ত মদ্যপান বা উত্তেজক খাদ্য খাওয়ার ফলে।যেমন- ডিম,সস,ঝিনুক,গরম মশলা ইত্যাদি।তবে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে রাতের খাওয়া ঠিকমত হজম না হওয়ার ফলে এমনটি ঘটে থাকে।
২। অতিরিক্ত কাম চিন্তা।প্রমজনিত নাটক বা উপন্যাস পড়া বা উত্তেজক ছবি দেখলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এবং হস্তমৈথুন বা অন্য কোন কারনে প্রশমিত না হলে স্বপ্নদোষের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
৩।বিছানায় শুয়ে শয্যা-সঙ্গি বা সঙ্গিনীর সাথে কাম উত্তজক গল্প করা।
৪।গরম বা কোমল বিছানায় ঘুমোনো।
৫। বিছানায় চিত হয়ে শোয়ার ফলে এটি হয়ে থাকে।এমটি হলে একটি গামছায় দুটি গিট দিয়ে একটি পেটের ও অন্যটি পিঠের ওপর রেখে গামছাটা শরীরের সঙ্গে নিলে অভ্যাসটা দূর হয়ে যায়।
৬।যৌন স্থানে গরম কাপড় ও লেপনের দরুন।
৭। মুত্রধার পূর্ন হয়ে গেলে শুক্রথলিতে চাপ পড়ে। তাই শেষ রাত্রে লিঙ্গ দৃড় কঠিন হয়ে ওঠে।
৮। শুক্রকোষের উত্তেজনায়।
৯। রাতে উত্তেজক জিনিষ খাওয়া এবং দেরী করে খাওয়ার ফলে স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে।
১০। নিয়মিত লিঙ্গ মুন্ড বা যোনীদেশ ভালকরে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলা উচিত।
এ কারণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকলে স্বপ্নদোষ নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব।
প্রতিকারঃ
১।অতিরিক্ত মদ্যপান বা উত্তেজক খাদ্য খাওয়ার ফলে।যেমন- ডিম,সস,ঝিনুক,গরম মশলা ইত্যাদি।তবে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে রাতের খাওয়া ঠিকমত হজম না হওয়ার ফলে এমনটি ঘটে থাকে।
২। অতিরিক্ত কাম চিন্তা।প্রমজনিত নাটক বা উপন্যাস পড়া বা উত্তেজক ছবি দেখলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এবং হস্তমৈথুন বা অন্য কোন কারনে প্রশমিত না হলে স্বপ্নদোষের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
৩।বিছানায় শুয়ে শয্যা-সঙ্গি বা সঙ্গিনীর সাথে কাম উত্তজক গল্প করা।
৪।গরম বা কোমল বিছানায় ঘুমোনো।
৫। বিছানায় চিত হয়ে শোয়ার ফলে এটি হয়ে থাকে।এমটি হলে একটি গামছায় দুটি গিট দিয়ে একটি পেটের ও অন্যটি পিঠের ওপর রেখে গামছাটা শরীরের সঙ্গে নিলে অভ্যাসটা দূর হয়ে যায়।
৬।যৌন স্থানে গরম কাপড় ও লেপনের দরুন।
৭। মুত্রধার পূর্ন হয়ে গেলে শুক্রথলিতে চাপ পড়ে। তাই শেষ রাত্রে লিঙ্গ দৃড় কঠিন হয়ে ওঠে।
৮। শুক্রকোষের উত্তেজনায়।
৯। রাতে উত্তেজক জিনিষ খাওয়া এবং দেরী করে খাওয়ার ফলে স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে।
১০। নিয়মিত লিঙ্গ মুন্ড বা যোনীদেশ ভালকরে ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলা উচিত।
এ কারণগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকলে স্বপ্নদোষ নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব।
আমার এই সমস্যা টা হয় । ধন্যবাদ এমন সুন্দর পোস্ট করার জন্য। আমি অনেক দিন ধরে এই রকমের একটি পোষ্ট খুঁজছিলাম। আপনার এই পোস্ট অনেক উপকারে আসবে আমার বিশ্বাস। এর আগেও একটা টিপস্ পেয়েছিলাম। এই টিপসইটও অনেক উপকারী। যার দরকার হবে দেখতে পারেন। আবারো লেখককে ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না। তবে এরকম আরো একটি লেখা পড়েছিলাম ।। এখানে> http://muktomoncho.com/archives/2034