স্বপ্নদোষের কারণ
ডাঃ কিনজেরা বলেছেন যে মানুষের দেহের অংশ বিশেষ স্পর্শন,মর্দন বা মানসিক উত্তেজনায় মস্তিষ্কের মাধ্যমে যৌনবোধের চেতনা হলেও প্রধানতঃ মেরুদন্ডের নিম্নভাগে অবস্থিত স্নায়ুবিক কেন্দ্রের স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্রের মারফতেই সারা শরীরে অনুভুতি ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে মাংসপেশী সমুহ ছন্দে ছন্দে প্রসারিত ও সঙ্কুচিত হয়।চরম পুলক লাভের সময়ে সারা দেহে প্রচাপ প্রকম্পন হয়।জাগ্রত অবস্থায় বা স্বপ্নাবেশে যৌন উত্তেজনায় একই রকম অবস্থা হয়। তবে কতগুলি অভিজ্ঞতালব্ধ ও তথাকথিত শালীনতাজাত বাধা বিবেচনা জাগ্রত অবস্থায় নর-নারী মেনে চলে। কিন্তু স্বপ্নাবেশে সে এসবকে গুরুত্ব দেয় না। তাই জেগে থাকাকালীন পুরুষ যে কাজ করে না,স্বপ্নের মধ্যে তেমন কাজ করে ফেলে। যেমন শিশু সংসর্গ,নিকট আত্নীয় মৈথুন,দলগত মৈথুন,অস্বাভাবিক বা অসম্ভব প্রক্রিয়ায় সম্ভোগ,যৌনাঙ্গ প্রদর্শন ইত্যাদি। স্বপ্নাবেশে অত্যন্ত ধীরগামী পুরুষ বা নারীও অতি দ্রুত চরম পুলক লাভ করতে পারে ও করে থাকে।
স্বপ্নদোষের শারীরিক কারনের মধ্যে আছে রাত্রে গুরুভোজন,পোশাক পরিচ্ছদের প্রচাপ,বিছানার কোমলতা ও উষ্ণতা,পাশে শুয়ে থাকা কারো শরীরের স্পর্শ,গ্রস্থুরসের প্রভাব,স্বাস্থ্যের অবস্থা,ক্লান্তি ইত্যাদি।এছড়া মানসিক কারণ প্রধান।
স্বপ্নদোষের শারীরিক কারনের মধ্যে আছে রাত্রে গুরুভোজন,পোশাক পরিচ্ছদের প্রচাপ,বিছানার কোমলতা ও উষ্ণতা,পাশে শুয়ে থাকা কারো শরীরের স্পর্শ,গ্রস্থুরসের প্রভাব,স্বাস্থ্যের অবস্থা,ক্লান্তি ইত্যাদি।এছড়া মানসিক কারণ প্রধান।