মিলনে নারীর ব্যাথা
মিলনের সময় অনেক নারী ব্যথা অনুভব করে। সেক্ষেত্রে স্বামীকে অত্যন্ত সাবধানে,ধীরে ধীরে পুরুষাঙ্গে প্রবেশ করাতে হবে। সাধারনত প্রথম মিলনে এই ব্যথা নারী অনুভব করে থাকে।
২। বিবাহের আগে বা পরে প্রস্থ সমস্যা দেখা দিলে নিজের আঙ্গুল দিয়ে,স্বামীর সাহায্য বা চিকিৎসকের সাহায্যে যোনীকে ধীরে ধীরে প্রসারিত করতে হবে।
৩।মিলনের সময় যাতে ব্যাথা না লাগে সে জন্য স্ত্রীর উচিত দুটি উরু বেশী বিস্তৃত করা।এর ফলে যোনীমুখ বড় হয়ে যায়।
৩। নিশ্চিত বা দুর্ভেদ্য সতীচ্ছদ হলে অপারেশনের প্রয়োজন হয়।
৫। হরমনের অভাবে স্ত্রীঅঙ্গ অপরিনত থাকে। অতএব ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
৬। প্লাষ্টিক সার্জারীর সাহায্যেও আজকাল বিবাহের পরে নারীর যোনি ছিদ্র ছোট থেকে বড় করে দেওয়া হচ্ছে।
প্রসবের পর স্ত্রী অঙ্গ শিথিল হয়ে যায়। এর ফলে
স্বামী সম্পূর্নভাবে রতি সুখ লাভ করতে পারে না।
২। উপযুক্ত ঘর্ষণ হয়না যোনী গাত্রে। অতএব স্ত্রীও যৌন সুখ পায়না।
৩। দৈহিক মিলনের সময় পুরুষের বীর্যপাত হলেও নারী নির্বিকার থেকে যায়।
কিন্তু রতিসুখ পেতে হলে
১। পুরুষ অঙ্গ প্রবেশের আগে বা পরে স্ত্রী দুটি উরু কাছাকাছি এনে যোনি মুখের কমিয়ে ফেলবে। এর ফলে পুরুষাঙ্গ স্ত্রী যোনিতে ঘর্ষণ করে ফলে মিলন সুখদায়ক হয়।
২। বিবাহের আগে বা পরে প্রস্থ সমস্যা দেখা দিলে নিজের আঙ্গুল দিয়ে,স্বামীর সাহায্য বা চিকিৎসকের সাহায্যে যোনীকে ধীরে ধীরে প্রসারিত করতে হবে।
৩।মিলনের সময় যাতে ব্যাথা না লাগে সে জন্য স্ত্রীর উচিত দুটি উরু বেশী বিস্তৃত করা।এর ফলে যোনীমুখ বড় হয়ে যায়।
৩। নিশ্চিত বা দুর্ভেদ্য সতীচ্ছদ হলে অপারেশনের প্রয়োজন হয়।
৫। হরমনের অভাবে স্ত্রীঅঙ্গ অপরিনত থাকে। অতএব ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
৬। প্লাষ্টিক সার্জারীর সাহায্যেও আজকাল বিবাহের পরে নারীর যোনি ছিদ্র ছোট থেকে বড় করে দেওয়া হচ্ছে।
প্রসবের পর স্ত্রী অঙ্গ শিথিল হয়ে যায়। এর ফলে
স্বামী সম্পূর্নভাবে রতি সুখ লাভ করতে পারে না।
২। উপযুক্ত ঘর্ষণ হয়না যোনী গাত্রে। অতএব স্ত্রীও যৌন সুখ পায়না।
৩। দৈহিক মিলনের সময় পুরুষের বীর্যপাত হলেও নারী নির্বিকার থেকে যায়।
কিন্তু রতিসুখ পেতে হলে
১। পুরুষ অঙ্গ প্রবেশের আগে বা পরে স্ত্রী দুটি উরু কাছাকাছি এনে যোনি মুখের কমিয়ে ফেলবে। এর ফলে পুরুষাঙ্গ স্ত্রী যোনিতে ঘর্ষণ করে ফলে মিলন সুখদায়ক হয়।