কৃমি

বাচছাদের পেটে কৃমি হয়। এবং এ কারণে বাচছাদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি বিঘ্নিত হয়।

   প্রতিরোধ ব্যবস্থাঃ

      ১। বাচছাকে প্রতিদিন গোসল করান।
  ২। খাবারের আগে হাত সাবান দিয়ে ধোয়াবেন।
৩। কাচা ফলমুল শাকশব্জী খাওয়ার আগে হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে দেবেন।
৪। হাতের নখ বড় হতে দেবেন না।
৫। বাচছাদের মুখে আঙ্গুল পুরতে দেবেন না।
৬। খালি পায়ে মাটিতে হাটতে দেবেন না।
৭। ঘরবাড়ি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।

ভেষজ চিকিৎসাঃ
   ১। ইপিল ইপিলের বিজ

শিশু: ৫টি প্যাডের তাজা বিজ কাচা খেতে হবে এক সপ্তাহ পর পর।
২। পেপে বিজ
১কাপ বিচি শুকিয়ে গুড়ো  করে ১ কাপ দুধ বা পানিতে মেশান।
মাত্রা:
বয়স্ক; ১ চামচ রাতে আহারের ২ ঘন্টা পর।
বাচছা: ৭-৯ বছর ¼ চা চামচ রাতে আহারের ২ ঘন্টা পর। ৭ দিন পর আবার।

৩। দাদমর্দিন  বীজ
 কাপ শুকনো বীজ তেল ছাড়া ভাজি করে গুড়ো করে ১ কাপ দুধ বা পানিতে মেশান।
মাত্রাঃ
বয়স্কঃ  ১ চা চামচ রাতে আহারের ২ ঘন্টা পর।

গুড়ো কৃমির জন্য
১। আনারস
আহারের পর দুই তিন টুকরো প্রতি,১ সপ্তাহ যাবৎ খাবেন।রাতে যদি কৃমি বেরিয়ে আসে, এক টুকরো তুলা তেলে ভিজিয়ে বের করে আনুন।এক  সপ্তাহ প্রতিদিন বেডশিট পাজামা,আন্ডারওয়ার,প্যান্ট বদলে ফেলুন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url